আপনার জন্যে আপনিই চিকিৎসক, কিভাবে??? আমরা অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে যাই, ডাক্তার অসুস্থতার কারণ শোনেন তারপর চিকিৎসা করেণ । আর আমি বলছি আমিই আমার ডাক্তার, কথাটা পাগলের প্রলাপ বলার মতো, তাহলে নিচের বিষয়গুলো একটু পড়ুন । তাহলে বুঝতে পারবেন কথাটা কেন বলছি-
নিজের ওপর আস্থা রাখুন
বিভিন্ন সময়ের নানা ধরনের গবেষণায় চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে রোগী যদি চিকিৎসাব্যবস্থায় বিশ্বাস করে তাহলে দ্রুত আরোগ্যলাভ করে। এমনকি ওষুধ না হয়ে তা যদি স্যালাইন বা চিনির বড়িও হয়। বিষণ্নতা থেকে শুরু করে পারকিনসন্স, অস্টিও-আরথ্রাইটিস ইত্যাদি অনেকরকম গুরুতর রোগ অবিশ্বাস্যভাবে সারে রোগীর আস্থার কারণে। একে প্ল্যাসিবো বলে। শুধুমাত্র প্ল্যাসিবোর ফলে উচ্চ রক্তচাপ কমা, ব্যথা কমা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি সম্ভব হয়েছে। ইদানিং এই প্ল্যাসিবোকেই ওষুধ হিসেবে কাজে লাগাতে বলছেন বিজ্ঞানীরা। সুস্থ হয়ে ওঠার বিশ্বাস থেকেই আপনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
মনের মধ্যে ইতিবাচক চিন্তা করা
‘সব ঠিক হয়ে যাবে’ এই মানসিকতা আপনাকে সুস্থ করবে। বাস্তব জীবনের চাপ আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। ইতিবাচক মানুষ হার্ট সার্জারি থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। ক্যান্সার, কিডনী ফেইলিওর ইত্যাদির সাথেও ভাল লড়াই করতে পারেন। এরা দীর্ঘায়ু হন। বিপদ থেকে রক্ষার জন্য আমাদের মস্তিষ্কে এক ধরনের পদ্ধতি তৈরি আছে, এতে করে বিপদে পড়লে আমরা হয় লড়াই করি নয়তো পালিয়ে যাই। নেতিবাচক মানুষ সবসময় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ও বিপদের ভয়ে ভীত থাকে। এদের মস্তিষ্ক দীর্ঘদিন এই পদ্ধতি চালু রাখার কারণে ডায়াবেটিস ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগের ঝুঁকি থাকে। ‘নিরাপদে আছি’ এই বিশ্বাস থাকলে শরীর তার ছোটখাটো সমস্যা সহজেই মেরামত করতে পারে। ইতিবাচক মনোভাব শরীরে উল্টো এক পদ্ধতি তৈরি করে যাতে শরীর বিশ্রাম নেয় ও ঠিকমতো হজম করে।
মানুষের ওপর বিশ্বাস রাখামানুষের প্রতি আপনার মনোভাব আপনার স্বাস্থ্যে বিরাট প্রভাব ফেলে। একা মানুষ দ্রুত অসুস্থ হয় এমনকি মৃত্যুবরণ করে। আর যারা সামাজিকভাবে সুখী তাদের ভাল ঘুম হয়, বার্ধক্য দেরিতে আসে এবং ওষুধে তাড়াতাড়ি সুস্থ হন। ধূমপান ছেড়ে দিলে যে লাভ হয় একই পরিমাণ লাভ হয় একাকীত্ব দূর হলে। একা মানে শুধু মানুষের অভাব নয়, যে নিজেকে একা ভাবে সে সমাজের অনেককিছুই হুমকি মনে করে, ভয় পায়। তাই মানুষের সাথে শুধু মেশা নয়, নিজেকে একা না ভাবাও জরুরি।
ধৈর্য্য রাখুন
আপনার এখন খারাপ সময় যাচ্ছে, আপনার চারপাশ ঘোলা ঘোলা লাগচ্ছে, বরকে যাবেননা । মনে মনে শক্ত থাকুন ধৈর্য্য ধরুণ, অপেক্ষা করুন ভাল সময়ের জন্যে, ধৈর্য্য ধরলে ভাল সময় আসবেই আর খারাপ সব সময় থাকে না ।
জীবনের অর্থ জানা
আপনি কে, আপনার জীবনের লক্ষ্য কী, কী কী করার আছে আপনার- এই বিষয়ে ধারণা থাকলে আপনি ভাল থাকবেন। যারা এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানেন তাদের সবকিছু সহজভাবে নেয়ার প্রবণতা থাকে। আপনি যে কাজগুলো করতে ভালবাসেন- তা হতে পারে বাগান করা কিংবা মানুষকে সেবা দেয়া- সেগুলো করলে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন, ভাল থাকবেন।
বিভিন্ন সময়ের নানা ধরনের গবেষণায় চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে রোগী যদি চিকিৎসাব্যবস্থায় বিশ্বাস করে তাহলে দ্রুত আরোগ্যলাভ করে। এমনকি ওষুধ না হয়ে তা যদি স্যালাইন বা চিনির বড়িও হয়। বিষণ্নতা থেকে শুরু করে পারকিনসন্স, অস্টিও-আরথ্রাইটিস ইত্যাদি অনেকরকম গুরুতর রোগ অবিশ্বাস্যভাবে সারে রোগীর আস্থার কারণে। একে প্ল্যাসিবো বলে। শুধুমাত্র প্ল্যাসিবোর ফলে উচ্চ রক্তচাপ কমা, ব্যথা কমা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি সম্ভব হয়েছে। ইদানিং এই প্ল্যাসিবোকেই ওষুধ হিসেবে কাজে লাগাতে বলছেন বিজ্ঞানীরা। সুস্থ হয়ে ওঠার বিশ্বাস থেকেই আপনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
‘সব ঠিক হয়ে যাবে’ এই মানসিকতা আপনাকে সুস্থ করবে। বাস্তব জীবনের চাপ আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। ইতিবাচক মানুষ হার্ট সার্জারি থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। ক্যান্সার, কিডনী ফেইলিওর ইত্যাদির সাথেও ভাল লড়াই করতে পারেন। এরা দীর্ঘায়ু হন। বিপদ থেকে রক্ষার জন্য আমাদের মস্তিষ্কে এক ধরনের পদ্ধতি তৈরি আছে, এতে করে বিপদে পড়লে আমরা হয় লড়াই করি নয়তো পালিয়ে যাই। নেতিবাচক মানুষ সবসময় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ও বিপদের ভয়ে ভীত থাকে। এদের মস্তিষ্ক দীর্ঘদিন এই পদ্ধতি চালু রাখার কারণে ডায়াবেটিস ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগের ঝুঁকি থাকে। ‘নিরাপদে আছি’ এই বিশ্বাস থাকলে শরীর তার ছোটখাটো সমস্যা সহজেই মেরামত করতে পারে। ইতিবাচক মনোভাব শরীরে উল্টো এক পদ্ধতি তৈরি করে যাতে শরীর বিশ্রাম নেয় ও ঠিকমতো হজম করে।
আপনার এখন খারাপ সময় যাচ্ছে, আপনার চারপাশ ঘোলা ঘোলা লাগচ্ছে, বরকে যাবেননা । মনে মনে শক্ত থাকুন ধৈর্য্য ধরুণ, অপেক্ষা করুন ভাল সময়ের জন্যে, ধৈর্য্য ধরলে ভাল সময় আসবেই আর খারাপ সব সময় থাকে না ।
আপনি কে, আপনার জীবনের লক্ষ্য কী, কী কী করার আছে আপনার- এই বিষয়ে ধারণা থাকলে আপনি ভাল থাকবেন। যারা এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানেন তাদের সবকিছু সহজভাবে নেয়ার প্রবণতা থাকে। আপনি যে কাজগুলো করতে ভালবাসেন- তা হতে পারে বাগান করা কিংবা মানুষকে সেবা দেয়া- সেগুলো করলে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন, ভাল থাকবেন।
Post a Comment