বর্তমানে আউটসোর্সিং মার্কেটগুলোতে বাংলাদেশের অবস্থান প্রথমদিকে। ফলে ঘড়ে ঘড়ে দিন দিন বাড়ছে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা। বাংলাদেশি তরুণেরা যেমন ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করছেন তেমনি বহিবিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে এই আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে। আমার আজকের এই পোস্টি শুধুমাত্র তাদেরই জন্য।
• ফ্রিল্যন্সারদের সবসময় কিছু টাকা সেভ করে রাখা উচিত খারাপ সময়ের জন্যে। আপনি যত ভাল কাজ ই করেন না কেন কাজের পরিমাণ কম বেশী হতেই পারে। তাই বিপদের জন্যে ভাল একটা এমাউণ্ট সেভ করা উচিত সবারই।
• হতাশায় কিংবা অতি স্বপ্ন না দেখাই উত্তম বরং বাস্তবতার মধ্যে থেকেই প্রচেস্টা করে যাওয়াই উত্তম।
• সুধু টাকা না , সবধরনের লজিস্টিস সাপোর্ট এর ব্যাকআপ প্লান থাকা উচিত। এই যেমন ওয়ার্কস্টেশন নষ্ট হয়ে গেলে ইমারজেন্সি কোন নোটবুক বা এরকম কোন ব্যাকআপ। তার থেকেও বড় দরকারি জিনিস হচ্ছে ইন্টারনেট এর ডাবল ব্যাকআপ। আমার ব্রডব্যান্ড আছে , তারপরেও GP 3G ব্যাকাপ রাখি।
• অযথাই ভয়, প্রত্যেক প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের মনে রাখতে হবে যে তিনি একজন ফ্রিল্যান্সার। কারন ফ্রিল্যান্সিং কোন জব নয় ফলে ফিক্সড আয় প্রতি মাসে নাও হতে পারে।
• কাজ কর্মের পরিমাণ কম থাকলে নতুন স্কিল ডেভেলপ করা টা বুদ্ধিমানের কাজ।
ভুলভ্রান্তি ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহব্বান রইল, আজকের মত এটুকুই এবং আশা করি আমার এই লিখাটি নতুন ফ্রিল্যান্সারদের ভাল লাগবে এবং একই বিষয়ের উপর পরবর্তি পোস্টগুলোও পড়বেন! খুব দ্রুত আবার নতুন কোন টিউনে দেখা হবে , সে পর্যন্ত সকলেই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
Post a Comment