অদ্ভুতুড়ে 1:58 AM

নিজদেহ অর্থাৎ মানবদেহ থেকেই চার্জ করা স্মার্টফোনকে।

battery helps to mobile recharge
battery helps to mobile recharge
স্মার্টফোন যথা মোবাইল যেমন নিত্তদিনের সঙ্গী ঠিক তেমনি এর চার্জ নিয়ে বিড়ম্বনাও নিত্তদিনের সঙ্গী। এর মূল কারণ হলো প্রায়শয়ই ফোনকে চার্জ দিতে ভুলে যাওয়া। এমনকি সময় ও সুযোগের অভাবে অনেক সময় ফোন অচলও হয়ে যেতে পারে আর হরহামেশা মনের ভুলে চার্জ না দেয়ার ব্যপারটিতো আছেই। আর তাই দিন দিন প্রযুক্তির সব অত্যাধুনিক আবিষ্কার মানুষের এসব ঝামেলাকে এক নিমিষেই দূর করে দিচ্ছে আর এমনটাই খুব সম্প্রতি ঘটে গিয়েছে। প্রযুক্তির এসব অকল্পনীয় আবিষ্কার মানুষের জীবনে নিয়ে আসছে সুখ-সমৃদ্ধি।

অনেক সময় অফিসের কাজে বা নানা ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে বাড়ির বাইরে যেতে হয় যার ফলে নিজ স্মার্টফোনটির চার্জারটি নিতে ভুল হয়ে যেতে পারে বা অনেক সময় চার্জার নিলেও ফোন চার্জ দেয়ার তেমন সুযোগ বা সময়ও থাকে না সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে পরতে হয় চরম বিড়ম্বনায়।ফলে এসময় আর কিবা করার আছে আর এতেই কি নিজ ফোনকে চার্জেই অভাবে বন্ধ হতে দেয়া যায়! না দেয়া যায় না এমনটি বলে সম্প্রতি মানুষকে এই বিপত্তি হতে মুক্তি দিতে প্রজুক্তিবিদরা নতুন করে একটি ডিভাইস আবিষ্কার করেছেন। প্রযুক্তিবিদদের এ ব্যাপারে মূল কথা হলো এখন থেকে স্মার্টফোনকে চার্জ দিতে আর চার্জারের প্রয়োজন হবে না, নিজ দেহ হতেই স্মার্টফোনকে চার্জ দেয়া যাবে।

battery helps to mobile recharge


গবেষণাকারীরা জানান যে, "নতুন এই প্রযুক্তিতে শুধুমাত্র মোবাইল ফোনটি ব্যবহারকারীর শরীরের নড়াচড়া হতেই অটোমেটিকেলি চার্জ হতে থাকবে আর এটি সম্ভব হবে একটিমাত্র ব্যাটারির সাহায্যেই", এর চার্জ নির্ভর করবে চলাফেরার উপর চলাফেরা যতদ্রুত হবে ফোনটি চার্জও তত তারাতারি হবে আর এরফলে চার্জের ব্যাপারে আর টেনশন করার প্রয়োজন হবেনা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকরা নতুন এই প্রযুক্তিটির ব্যাটারি আবিষ্কার করেছেন। এর গবেষকরা জানিয়েছেন যে, নতুন প্রযুক্তির এই ব্যাটারিটি তৈরী করতে যে বিশেষ প্রযুক্তি কাজে লাগিয়েছেন তাহলো "থার্মালি রিজেনারেটিভ ইলেকট্রো কেমিকেল সাইকেল"। অবশ্য গবেষকরা বলেছেন যে, ব্যাটারিটী বানিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়ছেন না এটির পুরোপুরি গবেষনা শেষ হলে তারপর তা বাজারে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়া হবে।

আশা করি ব্যাটারিটি বাজারে আসার ব্যাপারে আমার মত আপনারাও খুব বেশী আগ্রহী হয়ে আছেন।

Post a Comment

'; (function() { var dsq = document.createElement('script'); dsq.type = 'text/javascript'; dsq.async = true; dsq.src = '//' + disqus_shortname + '.disqus.com/embed.js'; (document.getElementsByTagName('head')[0] || document.getElementsByTagName('body')[0]).appendChild(dsq); })();
Powered by Blogger.