অদ্ভুতুড়ে 9:11 AM
SEO (Search Engine Optimization) এর নতুন এবং পুরাতন রুপ

SEO (Search Engine Optimization) এর নতুন  রুপযেভাবে SEO এর ধারনাটি পরিবর্তিত হলঃ

SEO এর সংজ্ঞাঃ
নতুন পদ্ধতি
পুরনো
  SEO হল বহু কঠোর নিয়ম নিয়ন্ত্রিত কার্যক্রম যা পরস্পর সম্পর্কযুক্ত উৎপাদনশীল ট্র্যাফিক খোঁজার চেষ্টা করেএটি প্রযুক্তিগতভাবে একাগ্রচিত্তে সে সকল সাইটকে যুক্ত করে যেগুলো একটি সহ-সম্পর্ক বিশিষ্ট কুয়ারির (প্রশ্ন যা সার্চ করতে দেওয়া হয়) দ্বারা পরস্পরের সাথে সংযুক্ত
  SEO হল একটি ওয়েব সাইট এর পদোন্নতির কৌশল। যার মূল লক্ষ্য হল কিছু কী ওয়ার্ড বা বাক্যাংশ এর উপর ভিত্তি করে আপনার সাইটটি কে সার্চ ইঞ্জিন এর ফলাফলে প্রথমের দিকে আনা

On-Site optimization:

কী ওয়ার্ড (মুখ্য শব্দ) নির্বাচনের ক্ষেত্রেঃ
নতুন পদ্ধতি
পুরনো পদ্ধতি
 ব্দের বিস্তীর্ণ ক্ষেত্রঃ একটা বিস্তীর্ণ ক্ষেত্রে সম্ভাব্য উদ্দেশ্যমূলক মুখ্য শব্দ সমুহকে লক্ষ্য করে থাকে
 সুনির্দিষ্ট শব্দাবলীঃ প্রধানত-সন্ধান আয়তনের উপর ভিত্তি করে খুব সুনির্দিষ্ট মুখ্য শব্দগুলোকে লক্ষ্য করে থাকত



ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতাঅনুভবের ক্ষেত্রেঃ

নতুন পদ্ধতি
পুরনো পদ্ধতি
 র্তমানে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা অনুভবের বিষয়টিকে এক নম্বর অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। নিম্ন মানের ওয়েবসাইট প্রতিহত করা হয়েছে। ফলে গড় সময় বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সাথে হঠাৎ করে এসে চলে যাওয়া সাইট এর হার কমানো হয়েছে। টাইটেল অপটিমাইজেশনের সুবিধাও রয়েছে
 ডিজাইনিং SEO: ডিজাইনিং বিষয়টি SEO থেকে সম্পূর্ণ পৃথক। সাধারনত একটি ওয়েবসাইট অপটিমাইস হওয়ার পর Onsite UX এবং ব্যবহার যোগ্যতা আসতো
  ধরনের মোবাইল ডিভাইস ট্যাবলেট এর জন্য প্রযোজ্য ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে
 মোবাইল ডিভাইসের জন্য বিশেষ কোন সুবিধা ছিল না
 র্তমানে সাইট লোড হওয়ার গতিকেই সর্বাধিক গুরুত্ত দেওয়া হয়েছে
 সাইট লোড হওয়ার গতি থেকে ২০১১ এর নিবন্ধনগুলোর অধিক প্রাধান্য ছিল

সাইট এর বিষয় বস্তুর উপর ভিত্তি করেঃ

নতুন পদ্ধতি
পুরনো পদ্ধতি
 সাধারনত মানুষকে লক্ষ্য করে লেখা হয়, সার্চ ইঞ্জিন কে লক্ষ্য করে নয়। এতে নির্দিষ্ট দর্শককের দিকে লক্ষ্য কেন্দ্রীভুত হয়
 সার্চ ইঞ্জিনকে মুখ্য ধরে বিষয় বস্তু লেখা হত। বড় বাক্য লিখতে হত
 কী ওয়ার্ড ঘনত্ব বিষয় না। বারংবার একই কী ওয়ার্ড ব্যাবহারস্পাম হিসেবে বিবেচিত হবে
 সাইটের কনটেন্ট সৃষ্টির ভিত্তি ছিল একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য সংবলিত কী ওয়ার্ড ঘনত্ব
 নটেন্ট হবে বিভিন্ন রকম তথ্য সমৃদ্ধ। যেমন- ভিডিও, তথ্য চিত্র, ইন্টারনেটর খন্ডতথ্য, দলিল (সাদা পাতা), প্রেজেন্টেশান ইত্যাদি
 সাইট কনটেন্ট কে দেখা হত প্রধানত টেক্সট কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে
 খন ‘Title Tag’ এর মাধম্যেই কনটেন্ট বিপনণ করা যায়। এতে করে এটি  বিজ্ঞাপনের মতো কাজ করে
 মুখ্য শব্দগুলোর সাথে মিল রেখে সূচিপত্র আসতো। মুখ্য শব্দগুলো উপস্থিত থাকলেই চলত, বর্ণনা ছিল না
  Schema.org এরকম বহু রূপরেখা বিশিষ্ট সাইট কাজ করতে পারে। Google, Yahoo, Bing একত্রে ২০১১ এর জুনে Schema.org চালু করে। এতে অনেক টুকিটাকি খবর পর্যালোচনা, রেসিপি, ভিডিও মার্কআপ ইত্যাদি আছে। অন-পেজ SEO এর ক্ষেত্রে এটি মারাত্মক গুরুত্ব বহন করে
 গুগল ২০০৯ এর মার্চ থেকে hCard নামক ক্ষুদ্র ধাঁচের কনটেন্ট মার্ক আপ করা শুরু করেছিল। তার ফলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কনটেন্টগুলোই তাদের আওতায় আসতো
  লেখক-সত্ত্ব ট্যাগ পাবলিশারদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। যা বাস্তব সার্চ ফলাফল তৈরি করে এবং বিশ্বাসের একটি স্তর সৃষ্টি করে
  নাবশ্যক বা আগুন্তক লেখকগণ ছিলেন প্রতিদিনের পরিদর্শক। সার্চ ইঞ্জিন অনাবৃতকরণে লেখক চিন্তায় অগ্রগামীরা পুরস্কৃত হতেন না

লিংক বিল্ডিং এবং অফ পেজ অপটিমাইজ করণঃ

নতুন পদ্ধতি
পুরনো পদ্ধতি
 চ্চ মানের পরিশীলিত এবং সৃজনশীল বিষয় সমৃদ্ধ ভালো ভালো লেখক, চিত্র কারিগর, সম্পাদক প্রমুখদেরকে মুখ্য করে দেখা হয়। এক্ষেত্রে লেখার মোট সংখ্যা অপেক্ষা লেখার মান অধিক গুরুত্ত পায়
 -সাইট বিষয় বস্তুর উৎস ছিল উপকূলবর্তী বহিঃ উৎস। একই লেখাকে পরিবর্তন করে লেখা নিম্ন মানের আর্টিকেল দিয়ে ভরা ছিল সাইটগুলো


 কী ওয়ার্ড ব্যাক লিংক বিশেষ ধরণের অ্যাংকর টেক্সট সহযোগে গঠিত। তার ফলে অপেক্ষাকৃত বড়   লেখার ক্ষেত্রে লিংক তৈরি হয়। যেমন-মাঝে মাঝেনোয়েসএর জন্য “Click Here”-এই অপশনটি আসে। এতে ক্লিক করলে অতিরিক্ত লিংক দেখা যায়
 অ্যাংকর টেক্সট এর সাথে হুবহু মিল থাকলে পরেই উচ্চ মর্যাদা পাওয়া যেত
 খানে সবকিছু বাণিজ্যিক চিহ্ন সংবলিতদৃষ্টি নিবদ্ধিত থাকে ব্র্যান্ড এর কোর ডোমেন নিবদ্ধ করণে। ব্র্যান্ড ডোমেন চেনার জন্য সামাজিক সংকেত ব্যবহার করা হয়। যেমন: Facebook, Twitter, LinkedIn এবং Google+ ইত্যাদিকে অনুসরন করা হয়
  ক্রমণাত্মক পুঙ্খানুপুঙ্খ অ্যাংকর টেক্সট মিল ছিল। প্রাথমিক কী ওয়ার্ড পুঙ্খানুপুঙ্খ মিল বিশিষ্ট ডোমেনগুলো ছিল সোনার মত মূল্যবান। তারা অল্প লিংক বিল্ডিং এর প্রয়োজন বোধ করত শুধুমাত্র ভালো মর্যাদা পাওয়ার জন্য
  চ্চমানের গুণ বিশিষ্ট অতিথি ব্লগিং এবং সেই সাথে সৎ কর্মঠ সামাজিক সংকেত বিশিষ্ট লেখনীগুলো সর্বাধিক মর্যাদা পেয়ে থাকে
  Fake বা ভুয়া ব্লগ যাকে “flog” বলে তা থেকে দেয়া লিংক, প্রদেয় লিংক, ব্লগ এর বিজ্ঞাপনের স্বার্থে তৈরি লিংক বা “MFA” এর জন্য তৈরি সাইট বা নেটওয়ার্ক ব্লগগুলো ভালো মর্যাদা পেত
  র্তমানে বহুল পর্যালোচনা পদ্ধতি প্রচলিত হয়েছে। অর্থ প্রদান সাপেক্ষ মানুষ দ্বারা অথবা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে যে কোন প্রকাশনা পর্যালোচনা করা যায়। যার ফলে উত্তম সার্চ ফলাফল হিসেবে প্রত্যেকটি প্রকাশনা তার দর্শকদের সামনে আসে অদ্বিতীয় বর্ণনার কারনেই
 বিস্তর পরিমানে নকল স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি প্রকাশনা ছিল। নিন্ম মানের প্রকাশনার জন্য কোন পর্যালোচনা পদ্ধতি ছিল না। তাই এমন প্রকাশনা ছিল বহুল প্রচলিত
 র্তমানে সৃজনশীলতাই হল চাবিকাঠি। PR Back-links আর তেমন গণনাযোগ্য নয়। প্রকৃত PR এবং তথ্যবহুল লেখনি প্রকাশ করা হয়
  Online PR (পেজ মর্যাদা) এবং লেখা নিবেদন ব্যবহার হত প্রাথমিক ভাবে “backlink” উতপাদন করতে। সেটা প্রশংসার যোগ্য কিনা তা পর্যালোচনা করা হত না
  ব্ল কমেন্ট লিংকগুলোর বর্তমানে কোন প্রভাব নাই। বাস্তব মানুষের সাথে কথা বলার মাধ্যমেই যুক্ত হয়ে মর্যাদা বৃদ্ধি করা যায়। তবে ব্লগ কমেন্টগুলো নতুন পরিদর্শক আনতে কাজে লাগে
  ত্মনিয়ন্ত্রিত ব্লগ কমেন্টিং সফটওয়্যার দ্বারা লেখার মর্যাদা বৃদ্ধি করা হত

  র্তমানে সামাজিক যোগাযোগকে বলা হয় পদ-বর্ধনের মাধ্যম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বিজ্ঞাপনের কাজ দেয়। SEO এর জন্য গুগল+, টুইটার, ফেসবুক, লিংকড-ইন ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত
  সামাজিক যোগাযোগের চাইতে লিংক বেশী কার্যকর ধরা হত। যে আর্টিকেলগুলো নিবেদন করা হত ফেসবুক, টুইটার, ইয়াহু, Buzz, ডিগ ইত্যাদিতে তা গুপ্তাবস্থা থেকে প্রকাশিত হত এবং গুরুত্ত বহন করত


SEO Term নতুন পুরাতনঃ

পুরাতনঃTechnical SEO => Link builder => Low level link builder
Technical SEO => Copywriter => Offshore copwriter
নতুনঃ Technical SEO => Creative link builder => Social media seo => Local SEO specialist => International SEO specialist
Technical SEO => Expert specialist copywriter => Video editor => Conversion rate optimizer
Technical SEO => Info graphic designer => Graphics designer

গুগল ALGORITHM প্রধানআপডেট সমুহঃ

নতুন পদ্ধতি
পুরনো পদ্ধতি
  Penguin update কে ব্যাক লিংক আপডেটও বলা হয়। এটি প্রধানত স্প্যাম বা ভুয়া সাইট প্রতিহত করে। এটি নিম্ন মানের সাইটও প্রতিহত করতে পারে
  প্রধান কনটেন্ট আপডেট একটি নিম্ন মানের আপডেট ছিল যা সামান্য ভারি কনটেন্ট বিশিষ্ট সাইটদের সাথে লড়াই করত। বড় বিজ্ঞাপনগুলো বড় ধরণের ভারি বিষয়-বস্তু আচ্ছাদিত করে রাখত, ফলে তা মর্যাদা প্রাপ্তি থেকে বিরত থাকত।

www.facebook.com/arifawonfacebook.com/arifur.rahman.73

Post a Comment

'; (function() { var dsq = document.createElement('script'); dsq.type = 'text/javascript'; dsq.async = true; dsq.src = '//' + disqus_shortname + '.disqus.com/embed.js'; (document.getElementsByTagName('head')[0] || document.getElementsByTagName('body')[0]).appendChild(dsq); })();
Powered by Blogger.