অদ্ভুতুড়ে 11:49 AM
সাপ, কাকড়াবিছে ও মৌমাছির বিষ দিয়ে সারবে ক্যান্সার এমনই দাবি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের আসুন জেনে নেই, অন্যান্য।

ক্যান্সার রোগ সারতে এখন সাপ, কাঁকড়াবিছে ও মৌমাছির বিষ

এখন সাপ, কাকড়াবিছে ও মৌমাছির বিষ দিয়ে সারবে ক্যান্সার এমনই দাবি করেছেন ভারতীয় এক বিজ্ঞানী। সংবাদ মাধ্যমে ভারতীয় ওই বিজ্ঞানী ব্যাপক গবেষণার পর ক্যান্সার রুখতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন।

আমরা জানি বিষে বীষক্ষয়, এও জানি যে কেমোথেরাপিতে সাপের বিষ ব্যবহৃত হয় তবে ভারতীয় ওই বিজ্ঞানী দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা চালিয়ে ক্যান্সারে রুখতে এই উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভ করেন বলে দাবি তাঁর।

সাপ, কাঁকড়াবিছে ও মৌমাছির বিষ দিয়ে ক্যান্সারকে রোখা সম্ভব বলে দাবি করছেন ইলিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী দীপাঞ্জন পান এবং তাঁর সহকারীরা। এইসব বিষধর প্রাণীর বিষ প্রয়োগ করে ক্যান্সার এবং মেলানোমা কোষের বৃদবি রুখতে সক্ষম বলে তারা ল্যাবে পরীক্ষা করে দেখেছেন।
যুগের পর যুগ চিকিৎসকরা এইসব বিষ দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করে আসছেন। মৌমাছির বিষ প্রয়োগ করে টাকে চুল গচানো সম্ভব বলে দাবি করেছিলেন সেযুগের চিকিৎসকেরা। ৭৮০ খ্রীস্টাব্দে ইউরোপের মহান সম্রাট চারলেমাগনকে চিকিৎসকেরা মৌমাছির হুল ফুটিয়ে গাঁটের ব্যথা সারতেন। আবার কিউবায় ব্রেন টিউমারের প্রতিষেধক হিসেবে কাঁকড়াবিছের বিষ ব্যবহার করে থাকেন।

শরীরে বিষ ঢুকলে সাধারণত প্রাণহানি ঘটতে পারে। সাধারণত মৌমাছির হুল ফুটলে মেলিটিন থাকার কারণে প্রচন্ড জ্বালা করে থাকে। কোষের ঝিল্লি নষ্ট করে ফেলে অতিরিক্ত বিষ এরপর হৃদপিণ্ডের পেশিগুলোকে ক্ষতিগ্রস্থ করে ফেলে রক্ত জমাত বাধার কারণে। অপরদিকে ক্যানসার কোষের উপর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
বিশ্ববাসীকে দীর্ঘদিন যাবত গবেষনা করে নতুন দিশা দেখান দীপাঞ্জন পানের বিশেষজ্ঞ দল। দীপাঞ্জন পানের বিশেষজ্ঞ দল বিষের মধ্যে থাকা প্রোটিন এবং পেপটাইডকে আলাদা করে ক্যান্সার কোষের বৃদবি রুখতে ব্যবহার করে উল্লেখ্যযোগ্য সাফল্য পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। বিশেষজ্ঞগণ আরও বলেছেন যে, বিষ্যটির উপর গুরুত্ব সহকারে গবেষণা চালালে দূরারোগ্য ক্যান্সার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসা সম্ভব বলে ধারণা করেন।
প্রফেসনাল ফ্রিল্যান্সারের সম্পর্কে জানতে এই লিখাটির উপর ক্লিক করুন

আশা করি পোস্টটি পড়ে ভালো লেগেছে। আল্লাহ হাফেজ

Post a Comment

'; (function() { var dsq = document.createElement('script'); dsq.type = 'text/javascript'; dsq.async = true; dsq.src = '//' + disqus_shortname + '.disqus.com/embed.js'; (document.getElementsByTagName('head')[0] || document.getElementsByTagName('body')[0]).appendChild(dsq); })();
Powered by Blogger.