কানাডায় বসন্ত আসে ভিন্নভাবে। সেখানে একটিমাত্র সঙ্গিনী পেতে লাখো সাপ গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে। একসাথে এত সাপ পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। কানাডার হিমশীতল পরিবেশে একমাত্র লাল পাশওয়ালা গার্টার সাপই বাস করতে পারে। বসন্তে উষ্ণতার পরশ পাওয়ামাত্র তারা গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে।
তখন তাদের একমাত্র চিন্তা থাকে সঙ্গিনীকে পাওয়া। কানাডার অনেক স্থানেই সাপের এমন মিলনমেলা দেখা গেলেও বৃহত্তম আসরটি বসে ম্যানিটোবার নার্সিসাসে। উষ্ণতার পরশ পেয়ে প্রথমে গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে ছোট ছোট পুরুষ সাপ। শুরুতে একটি, দুটি করে।
তারপর বেরুতে থাকে হাজার হাজার করে। সবশেষে আসে নারী সাপগুলো। অবস্থা এমন হয়, পুরো এলাকা হয়ে পড়ে সাপময় : চকচকে, কালো কালো দড়ি যেন কুণ্ডুল পাকাচ্ছে। তবে পুরুষ সাপের তুলনায় নারী সাপের সংখ্যা থাকে অনেক কম। প্রতি ১০ হাজার সাপের মধ্যে মাত্র একটিই চূড়ান্ত পর্যায়ে নারীর সান্নিধ্যে আসতে পারে।
এ কারণে কয়েক ডজন পুরুষ সাপ একটি নারীকে পেচিয়ে থাকে। নারী সাপটি যখন বুঝতে পারে, যথেষ্ট হয়েছে, তখন সে ঝেড়ে ফেলে দেয় বাকিগুলোকে। তারপর তাপমাত্রা যখন কমতে শুরু করে, সাপগুলো তাদের গর্তে ঢুকে পড়তে থাকে। অপেক্ষায় থাকে পরবর্তী বসন্তের। ওই এলাকায় শীত বলে অন্য কোনো ধরনের সাপ বাঁচতে পারে না।
*** ভিডিওটি দেখুনঃ
তখন তাদের একমাত্র চিন্তা থাকে সঙ্গিনীকে পাওয়া। কানাডার অনেক স্থানেই সাপের এমন মিলনমেলা দেখা গেলেও বৃহত্তম আসরটি বসে ম্যানিটোবার নার্সিসাসে। উষ্ণতার পরশ পেয়ে প্রথমে গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে ছোট ছোট পুরুষ সাপ। শুরুতে একটি, দুটি করে।
তারপর বেরুতে থাকে হাজার হাজার করে। সবশেষে আসে নারী সাপগুলো। অবস্থা এমন হয়, পুরো এলাকা হয়ে পড়ে সাপময় : চকচকে, কালো কালো দড়ি যেন কুণ্ডুল পাকাচ্ছে। তবে পুরুষ সাপের তুলনায় নারী সাপের সংখ্যা থাকে অনেক কম। প্রতি ১০ হাজার সাপের মধ্যে মাত্র একটিই চূড়ান্ত পর্যায়ে নারীর সান্নিধ্যে আসতে পারে।
এ কারণে কয়েক ডজন পুরুষ সাপ একটি নারীকে পেচিয়ে থাকে। নারী সাপটি যখন বুঝতে পারে, যথেষ্ট হয়েছে, তখন সে ঝেড়ে ফেলে দেয় বাকিগুলোকে। তারপর তাপমাত্রা যখন কমতে শুরু করে, সাপগুলো তাদের গর্তে ঢুকে পড়তে থাকে। অপেক্ষায় থাকে পরবর্তী বসন্তের। ওই এলাকায় শীত বলে অন্য কোনো ধরনের সাপ বাঁচতে পারে না।
*** ভিডিওটি দেখুনঃ
Post a Comment