একটি কবিতা লেখা হবে। তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়ে লক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা!’
মুহূর্তটার জন্য ব্যাকুল হয়ে অপেক্ষা করছিল সবাই। মিরপুরের উপচে পড়া গ্যালারি। টিভি সেটের সামনে উশখুশ করতে থাকা দর্শক। চলতি পথে কানে হেডফোন গুঁজে রাখা শ্রোতা। কম্পিউটার-ল্যাপটপ-মোবাইলে স্কোরের হালনাগাদ নিতে থাকা মানুষটা। অবশেষে এল সেই মুহূর্ত। ৩৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে। জুনায়েদ খানের ফুল লেংথ বলটা ফাইন লেগে সীমানা পার করে সেই জাদুকরী তিন অঙ্কে পৌঁছে গেলেন তামিম ইকবাল।
এবার? এবার কী উদ্যাপন হবে? না, এবার আর অভিমান নয়। রাগ নয়। কাউকে কোনো বার্তা দেওয়া নয়। সব যেন গতকাল বৃষ্টির সঙ্গেই ধুয়েমুছে গেছে। ব্যাটটা বনবন ঘোরালেন। হেলমেট অভিবাদনও গ্রহণ করলেন। আনন্দে-আবেগে থইথই। তাঁকে মনে হচ্ছিল শিশু। যে শিশুটা বাস করে তাঁর মনের গভীরে। যে শিশুটার বয়স কখনোই বাড়ে না। মাহমুদউল্লাহর পর প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করলেন তামিম।
ম্যাচটা বাংলাদেশ ‘শেষ’ করে ফেলেছিল আসলে আগেই। ৭৭ রানে পাকিস্তানের ৫ উইকেট ফেলে দিয়ে। সাদ নাসিম আর ওয়াহাব রিয়াজের প্রতিরোধে পাকিস্তান ২৩৯ করার পরও। আজ যে দিনের প্রথম বলটা থেকেই একবারও মনে হয়নি বাংলাদেশ হারবে। অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত জয়টা এল ৩৯তম ওভারের প্রথম বলে। ২-০ করে ফেলল বাংলাদেশ। জিতে নিল সিরিজ। সিরিজ বাংলাদেশী টাইগাররা অনেকবারই জিতেছে। তবে এশিয়ার তিন পরাশক্তির বিপক্ষে এই প্রথম এল সিরিজ জয়।
প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানের জয়। আজকের জয়টা সাত উইকেটের। দুটোর কোনটা বেশি সহজে এল—এ নিয়ে বিতর্কটা হতে পারে। কোন ম্যাচে পাকিস্তান অসহায় আত্মসমর্পন করল, এ নিয়েও আলোচনা হতে পারে। প্রথম ম্যাচের মতো মিল থাকল আরেক জায়গা। তামিম-মুশফিকের জুটিই গড়ে দিল জয়ের ভিত। রান মেশিন মুশফিক সর্বশেষ ষষ্ঠ ইনিংসে চারটি পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস খেললেন। শেষ পর্যন্ত আউট হলেন ৬৫ করে। জয় থেকে বাংলাদেশ তখন মাত্র ২২ রান দূরত্বে। ততক্ষণে তামিমের সঙ্গে তাঁর ১১৮ রানের জুটিটা আসল কাজ করে দিয়েছে।
(বিস্তারিত আসছে)
মুহূর্তটার জন্য ব্যাকুল হয়ে অপেক্ষা করছিল সবাই। মিরপুরের উপচে পড়া গ্যালারি। টিভি সেটের সামনে উশখুশ করতে থাকা দর্শক। চলতি পথে কানে হেডফোন গুঁজে রাখা শ্রোতা। কম্পিউটার-ল্যাপটপ-মোবাইলে স্কোরের হালনাগাদ নিতে থাকা মানুষটা। অবশেষে এল সেই মুহূর্ত। ৩৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে। জুনায়েদ খানের ফুল লেংথ বলটা ফাইন লেগে সীমানা পার করে সেই জাদুকরী তিন অঙ্কে পৌঁছে গেলেন তামিম ইকবাল।
এবার? এবার কী উদ্যাপন হবে? না, এবার আর অভিমান নয়। রাগ নয়। কাউকে কোনো বার্তা দেওয়া নয়। সব যেন গতকাল বৃষ্টির সঙ্গেই ধুয়েমুছে গেছে। ব্যাটটা বনবন ঘোরালেন। হেলমেট অভিবাদনও গ্রহণ করলেন। আনন্দে-আবেগে থইথই। তাঁকে মনে হচ্ছিল শিশু। যে শিশুটা বাস করে তাঁর মনের গভীরে। যে শিশুটার বয়স কখনোই বাড়ে না। মাহমুদউল্লাহর পর প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করলেন তামিম।
ম্যাচটা বাংলাদেশ ‘শেষ’ করে ফেলেছিল আসলে আগেই। ৭৭ রানে পাকিস্তানের ৫ উইকেট ফেলে দিয়ে। সাদ নাসিম আর ওয়াহাব রিয়াজের প্রতিরোধে পাকিস্তান ২৩৯ করার পরও। আজ যে দিনের প্রথম বলটা থেকেই একবারও মনে হয়নি বাংলাদেশ হারবে। অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত জয়টা এল ৩৯তম ওভারের প্রথম বলে। ২-০ করে ফেলল বাংলাদেশ। জিতে নিল সিরিজ। সিরিজ বাংলাদেশী টাইগাররা অনেকবারই জিতেছে। তবে এশিয়ার তিন পরাশক্তির বিপক্ষে এই প্রথম এল সিরিজ জয়।
প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানের জয়। আজকের জয়টা সাত উইকেটের। দুটোর কোনটা বেশি সহজে এল—এ নিয়ে বিতর্কটা হতে পারে। কোন ম্যাচে পাকিস্তান অসহায় আত্মসমর্পন করল, এ নিয়েও আলোচনা হতে পারে। প্রথম ম্যাচের মতো মিল থাকল আরেক জায়গা। তামিম-মুশফিকের জুটিই গড়ে দিল জয়ের ভিত। রান মেশিন মুশফিক সর্বশেষ ষষ্ঠ ইনিংসে চারটি পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস খেললেন। শেষ পর্যন্ত আউট হলেন ৬৫ করে। জয় থেকে বাংলাদেশ তখন মাত্র ২২ রান দূরত্বে। ততক্ষণে তামিমের সঙ্গে তাঁর ১১৮ রানের জুটিটা আসল কাজ করে দিয়েছে।
(বিস্তারিত আসছে)
Post a Comment