অদ্ভুতুড়ে 1:56 AM

পৃথিবীর সবচাইতে বিস্ময়কর মজার মজার এত্তগুলা তথ্য নিয়ে সাজানো হয়েছে দ্বিতীয় পর্বটিও! মজার মজার তথ্য জানতে কার না ভালো লাগে! আর তা যদি হয় সৌরজগৎ বা কোন গ্রহ সম্পর্কে তাহলে তো কথাই নেই! আমাদের পৃথিবী নিয়েও কারো কম আগ্রহ নেই, এই আগ্রহ বা কৌতুহল অনেক আগে থেকেই সবার মাঝে বিরাজ করছে! আর এই কৌতুহল থেকেই বিজ্ঞানের জন্ম, আজকের এই বিশ্বের জন্ম সেই কৌতুহলের জন্যই! আমাদের পৃথিবী সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছি, তবুও কিছুই জানা হয়নি! আমরা আজকে জানবো কিছু বিস্ময়কর মজার এত্তগুলা তথ্য! 

পৃথিবীর সবচাইতে বিস্ময়কর মজার এত্তগুলা তথ্য - পর্ব ২


☼ হীরাকে এ্যাসিড দিয়েও গলানো সম্ভভব নয়, কেবল মাত্র তীব্র তাপের মাধ্যমেই একে গলানো সম্ভভব।
☼ একটা বজ্রপাত ভূপৃষ্ঠে ১০০০০০০০০ (১০ মিলিয়ন) ভোল্ট শক্তিতে আসতে পারে।
☼ এ্যান্টার্কটিকার ভষ্টককে পৃথিবীর সবচাইতে শীতল সহান বলা হয়, এখানে -১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের (-৮৯ সেল) রেকর্ড আছে (১৯৮৩, ২১ জুলাই)।
☼ একটা পেন্সিল দিয়ে গড়ে ৩৫ মাইল লম্বা দাগ টানা যায়।
☼ জিরাফ তার ২১ ইঞ্চি লম্বা জিহ্বা দিয়ে নিজের কান পরিস্কার করতে পারে।
☼ সংস্কৃত হলো ইউরোপীয় ভাষার জননী।
☼ মাছেরা কিন্তু কথা বলে। কিছু কিছু মাছ দাঁতে দাঁত ঘসে শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে যোগাযোগ করে।
☼ পৃথিবীর সবচাইতে ছোট পাখি হলো হামিংবার্ড।
☼ দ্রুত গতির সাতারুরা ঘন্টায় প্রায় ৬ মাইল বেগে সাতার কাটতে পারে।
☼ দ্রুত গতির দৌড়বিদরা ঘন্টায় প্রায় ৩০ কি.মি (১৮ মাইল) বেগে দৌড়াতে পারে। কিন্তু একটা চিতাবাঘ ঘন্টায় ৭৬ কি.মি বা ৪৬ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে।
☼ চিতাবাঘ কিন্তু সিংহের মতো গর্জন দেয় না, অনেকটা বিড়ালের মতোই ডাকে।
☼ প্রজাপতির ইংরেজি আসল নাম ছিলো ফ্লুটারবাই, বাটারফ্লাই নয়।
☼ চেইন বা জিপারের আসল আবিস্কর্তা ছিলেন এলিয়াস হাওয়ে।
☼ বাদুররা আসতানা ছেড়ে সবসময় বাম দিকে উড়াল দেয়।
☼ বই এর ইংরেজি শব্দ বুক এসেছে ল্যাটিন শব্দ লিবার থেকে।
☼ একসময় চাইনিজরা কাগজ বানাতে রেশমি সুতা ব্যবহার করত।
☼ নীল তিমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী। এর জিহ্বা একটা হাতির মতো লম্বা এবং এর হৃদযন্ত্র একটা গাড়ির সমান।
☼ পানি ছাড়া ইদুর উটের তুলনায় বেশিক্ষন টিকতে সক্ষম।
☼ আমরা যেসকল পোকাকে আলোর প্রতি আকৃষ্ট বলে মনে করি, প্রকৃতপক্ষে ব্যাপারটি তা নয়, এসব পোকা আসলে বাল্বের অন্ধকারতম জায়গাটির খোঁজ করতে থাকে।
☼ বাদুর প্রায় ৯০০ ধরনের হয়ে থাকে, তাদের মধ্যে রক্তচোষা বাদুরের দাত সবচেয়ে কম।
☼ ব্যাঙের সবচেয়ে বড় জাতটির নাম গোলিয়া।
☼ প্রায় শত বছর আগে চিনারা রকেট তৈরি করে , যা দেখতে তীরের মতো।
☼ প্রথম চাকা তৈরি করে সুমেরীয়রা, ৩৪৫০ বি.সি।
☼ প্রথম লেখার ও আবিস্কার করে সুমেরীয়রা।
☼ পেন্সিলে রবার যোগ করার ধারণা আসে প্রথম জোসেফ রিচেনডর্ফার এর কাছ থেকে।
☼ দাবা খেলাটি ভারতে আবিস্কৃত হয়।
☼ চিঠিতে জিপ কোডের ব্যবহার আমেরিকার ডাকবিভাগের দ্বারা শুরু হয় ১৯৬৩ সালে।
☼ হাঙরের চামড়াকে একসময় সিরিশ কাগজ হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
☼ শোয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ঘুমানোর অর্থ হলো আপনার ঘুমের ঘাটতি আছে। ১০-১৫ মিনিট হলে অবশ্য তা ঠিক আছে।
☼ পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের মাত্র ১১% (প্রায়) খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার হয়।
☼ পৃথিবীর ৩% পানি বিশুদ্ধ, তারমধ্যে ২% পানি জমাট বরফরুপে আছে, বাকি ১% পানি আমরা ব্যবহার করে থাকি।
☼ সবচাইতে বড় ফুল হলো রাফ্লেশিয়া আর্নল্ড, যা ৩ ফুটের মতো ও ১৫ পাউন্ড ওজনের হয়। দুর্লভ প্রজাতির এই ফুল ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায়।
☼ উটের চোখের তিনটি পাতা থাকে।
☼ গোল্ডফিশের স্মৃতি ৩ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।
☼ উটপাখির চোখ তার মসিতস্কের চাইতে বড়।
☼ একমাত্র হামিংবার্ড পেছন দিকে উড়তে পারে।
☼ বিশ্বে প্রায় ৯৫০০ প্রজাতির ঘাস আছে।
☼ পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের আকার হলো ৫,২৫,০০,০০০ বর্গ মাইল।
☼ প্রতি বছর আমেরিকাতে প্রায় ৭০০ এর মতো ঘূর্নিঝড় হয়।
☼ পুটোর গড় তাপমাত্রা প্রায় -৩৯০ ডিগ্রি ফারেনহাইট।
☼ একমাত্র ভেনাস বা শুক্রগ্রহই আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর উল্টো দিকে ঘোরে।
☼ মঙ্গলগ্রহ বা মারস এর নামকরন রোমান যুদ্ধদেবতার নামে করা হয়, মার্চ মাসের নামও তার নামানুসারে করা।
☼ পৃথিবী সেপ্টেম্বর মাসে মার্চ অপেক্ষা বেশি ঘোরে।
☼ বরফ এলাকার ভালুকেরা এক বসায় প্রায় ৮৬ টির মতো পেঙ্গুইন খেয়ে ফেলতে পারে।

Post a Comment

'; (function() { var dsq = document.createElement('script'); dsq.type = 'text/javascript'; dsq.async = true; dsq.src = '//' + disqus_shortname + '.disqus.com/embed.js'; (document.getElementsByTagName('head')[0] || document.getElementsByTagName('body')[0]).appendChild(dsq); })();
Powered by Blogger.