২০১২ শালে আমেরিকায় আইন পাশ করে যুক্তরাষ্ট্রীয়, রাজ্য, স্থানীয় পুলিশ এবং মার্কিন আকাশসীমায় প্রতিরক্ষা বাহিনীকে ড্রোন ব্যাবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। আর ২০১৫ সালে বাণিজ্যিক কাজে ড্রোন অনুমোদন দেওয়া হয়।
আমরা সকলে জানি যে ড্রোন সবছেয়ে বেশি ব্যাবহার হয়েছে আফগানিস্থানে সামরিক অভিযানে । এছাড়া মার্কিন আকাশসীমায় নজরদারি, দূর্যোগে ত্রাণ ও সহায়তার এবং জননিরাপত্তা দিতে ড্রোন ব্যাবহার করা হয়।
ড্রোন এর মাধ্যমে ইনফ্রারেড, তাপ সেন্সর এবং রাডার এর সাহায্য সমগ্র শহর স্ক্যান ও উন্নত পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব। ৬০,০০০ ফুট উপর থেকে কাগজে লিপিবদ্ধ যে কোন কিছু পড়তে সক্ষম এমন ক্যামেরা ব্যাবহার করা হয়েছে। এছাড়া কোন ওয়ারেন্ট বা আইনি প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে নাগরিকদের গুপ্তচর ব্যবহার করা হচ্ছে।
২০১২ সালে মার্কিন আকাশসীমা মধ্যে ৭০০০ অপারেটিং ড্রোন ছিল। ২০২০ সালে এই সংখা বেড়ে দাঁড়াবে ৩০,০০০ যা বর্তমান সংখার ছেয়ে চারগুনের ও বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিভিন্ন দেশের উপর তাদের নজরদারি বিস্তৃত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ব্রিটেনে ইতিমধ্যে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন CCTV পরিমান ৩০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
Post a Comment