অদ্ভুতুড়ে 4:53 AM

 
পৃথিবীতে যত ধরনের বিমান দুর্ঘটনা ঘটে তার বেশীরভাগই হয়ে থাকে বিমান যখন মাটিতে ল্যান্ড করে তখন। আর ঠিক এই কারনেই বিশিষ্ট ইনভেন্টর “জবেন বিভাট” “যভি এভিয়েসন” তৈরি করেছে বেক্তিগত ইলেকট্রিক প্লেন যেটির উড়তে বা মাটিতে ল্যান্ড করতে কোন রানওয়ে ব্যাবহার করবে না। প্লেনটির নাম দেয়া হয়ছে এস ২ এবং এটি হেলিকপ্টার ও বিমানের সমন্বিত কনসেপ্টে তৈরি হয়েছে। যেটি আপনারা পোস্টে দেয়া ছবি এবং ভিডিও থেকে বুঝতে পারবেন।   বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র “নাসা” এই প্রোজেক্ট টিকে খুব গুরুত্তের সাথে নিয়েছে এবং তারা এখন কাজ করছে যে, কিভাবে এটি খুব দ্রুত বাজারে ছাড়া যায়। ইতিমধ্যে তারা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি বদ্ধ হয়ে নতুন ২০ টি ইলেকট্রিক প্লেন তৈরি করার কথা ভাবছে।  ইলেকট্রিক প্লেন টি এর আগে টেস্ট ড্রাইভে প্রমান করেছে যে এটি অন্যান্য ফুয়েল বা জ্বালানি ব্যাবহার করে এমন প্লেনের থেকে ৫ গুন সাশ্রয়ী। এটি ২জন যাত্রী নিয়ে ২০০ মাইল (নিউওয়ার্ক সিটি – বোস্টন) পারি দিতে সক্ষম এবং এই যাত্রায় সে খরচ করবে মাত্র ৫০ কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ। যেটির খরচ গ্যাসোলিনের তুননায় ৫ গুন কম।  নিরাপত্তা এবং দক্ষতা    এই ইলেকট্রিক বিমানে প্রায় ডজন খানেক বৈদ্যুতিক মোটর ব্যাবহার করা হয়েছে এবং এটি চালনা করা হবে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে। বিমানের এই চালনা করার পক্রিয়াটি বিভিন্ন ধরনের পরিক্ষার মাধ্যমে পাশ করা হয়েছে। আর এই বিমান থেকে নিরাপত্তা এবং দক্ষতা ২ই শতভাগ আশা করা হচ্ছে।  নমনীয়তা    এই বিমানে প্রতিটি মোটরের সাথে একটি করে পাখা অ্যাড করা আছে ঠিক হেলিকপ্টারের মত। আর এই পাখা বা মোটরগুলা ইচ্ছা মত ঘুরতে পারবে এবং প্লেনটিকে সামনে পিছে, ডানে বায়ে যেতে সাহায্য করবে।  নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থা     কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিটি মোটরকে সেকেন্ডে ৪০০০ বার অপ্টিমাইজ করা হবে যাতে করে প্লেনটির কন্ট্রোল, কম্পন, আওয়াজ ইত্যাদি বিষয়ে আরও উন্নতি করা যায়।
উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে বেক্তিগত ইলেকট্রিক প্লেন ল্যান্ড করবে রানওয়ে ছাড়াই

পৃথিবীতে যত ধরনের বিমান দুর্ঘটনা ঘটে তার বেশীরভাগই হয়ে থাকে বিমান যখন মাটিতে ল্যান্ড করে তখন। আর ঠিক এই কারনেই বিশিষ্ট ইনভেন্টর “জবেন বিভাট” “যভি এভিয়েসন” তৈরি করেছে বেক্তিগত ইলেকট্রিক প্লেন যেটির উড়তে বা মাটিতে ল্যান্ড করতে কোন রানওয়ে ব্যাবহার করবে না। প্লেনটির নাম দেয়া হয়ছে এস ২ এবং এটি হেলিকপ্টার ও বিমানের সমন্বিত কনসেপ্টে তৈরি হয়েছে। যেটি আপনারা পোস্টে দেয়া ছবি এবং ভিডিও থেকে বুঝতে পারবেন।

 

পৃথিবীতে যত ধরনের বিমান দুর্ঘটনা ঘটে তার বেশীরভাগই হয়ে থাকে বিমান যখন মাটিতে ল্যান্ড করে তখন। আর ঠিক এই কারনেই বিশিষ্ট ইনভেন্টর “জবেন বিভাট” “যভি এভিয়েসন” তৈরি করেছে বেক্তিগত ইলেকট্রিক প্লেন যেটির উড়তে বা মাটিতে ল্যান্ড করতে কোন রানওয়ে ব্যাবহার করবে না। প্লেনটির নাম দেয়া হয়ছে এস ২ এবং এটি হেলিকপ্টার ও বিমানের সমন্বিত কনসেপ্টে তৈরি হয়েছে। যেটি আপনারা পোস্টে দেয়া ছবি এবং ভিডিও থেকে বুঝতে পারবেন।   বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র “নাসা” এই প্রোজেক্ট টিকে খুব গুরুত্তের সাথে নিয়েছে এবং তারা এখন কাজ করছে যে, কিভাবে এটি খুব দ্রুত বাজারে ছাড়া যায়। ইতিমধ্যে তারা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি বদ্ধ হয়ে নতুন ২০ টি ইলেকট্রিক প্লেন তৈরি করার কথা ভাবছে।  ইলেকট্রিক প্লেন টি এর আগে টেস্ট ড্রাইভে প্রমান করেছে যে এটি অন্যান্য ফুয়েল বা জ্বালানি ব্যাবহার করে এমন প্লেনের থেকে ৫ গুন সাশ্রয়ী। এটি ২জন যাত্রী নিয়ে ২০০ মাইল (নিউওয়ার্ক সিটি – বোস্টন) পারি দিতে সক্ষম এবং এই যাত্রায় সে খরচ করবে মাত্র ৫০ কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ। যেটির খরচ গ্যাসোলিনের তুননায় ৫ গুন কম।  নিরাপত্তা এবং দক্ষতা    এই ইলেকট্রিক বিমানে প্রায় ডজন খানেক বৈদ্যুতিক মোটর ব্যাবহার করা হয়েছে এবং এটি চালনা করা হবে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে। বিমানের এই চালনা করার পক্রিয়াটি বিভিন্ন ধরনের পরিক্ষার মাধ্যমে পাশ করা হয়েছে। আর এই বিমান থেকে নিরাপত্তা এবং দক্ষতা ২ই শতভাগ আশা করা হচ্ছে।  নমনীয়তা    এই বিমানে প্রতিটি মোটরের সাথে একটি করে পাখা অ্যাড করা আছে ঠিক হেলিকপ্টারের মত। আর এই পাখা বা মোটরগুলা ইচ্ছা মত ঘুরতে পারবে এবং প্লেনটিকে সামনে পিছে, ডানে বায়ে যেতে সাহায্য করবে।  নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থা     কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিটি মোটরকে সেকেন্ডে ৪০০০ বার অপ্টিমাইজ করা হবে যাতে করে প্লেনটির কন্ট্রোল, কম্পন, আওয়াজ ইত্যাদি বিষয়ে আরও উন্নতি করা যায়।
উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে বেক্তিগত ইলেকট্রিক প্লেন ল্যান্ড করবে রানওয়ে ছাড়াই



বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র “নাসা” এই প্রোজেক্ট টিকে খুব গুরুত্তের সাথে নিয়েছে এবং তারা এখন কাজ করছে যে, কিভাবে এটি খুব দ্রুত বাজারে ছাড়া যায়। ইতিমধ্যে তারা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি বদ্ধ হয়ে নতুন ২০ টি ইলেকট্রিক প্লেন তৈরি করার কথা ভাবছে।

ইলেকট্রিক প্লেন টি এর আগে টেস্ট ড্রাইভে প্রমান করেছে যে এটি অন্যান্য ফুয়েল বা জ্বালানি ব্যাবহার করে এমন প্লেনের থেকে ৫ গুন সাশ্রয়ী। এটি ২জন যাত্রী নিয়ে ২০০ মাইল (নিউওয়ার্ক সিটি – বোস্টন) পারি দিতে সক্ষম এবং এই যাত্রায় সে খরচ করবে মাত্র ৫০ কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ। যেটির খরচ গ্যাসোলিনের তুননায় ৫ গুন কম।

নিরাপত্তা এবং দক্ষতা
   এই ইলেকট্রিক বিমানে প্রায় ডজন খানেক বৈদ্যুতিক মোটর ব্যাবহার করা হয়েছে এবং এটি চালনা করা হবে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে। বিমানের এই চালনা করার পক্রিয়াটি বিভিন্ন ধরনের পরিক্ষার মাধ্যমে পাশ করা হয়েছে। আর এই বিমান থেকে নিরাপত্তা এবং দক্ষতা ২ই শতভাগ আশা করা হচ্ছে।

নমনীয়তা
   এই বিমানে প্রতিটি মোটরের সাথে একটি করে পাখা অ্যাড করা আছে ঠিক হেলিকপ্টারের মত। আর এই পাখা বা মোটরগুলা ইচ্ছা মত ঘুরতে পারবে এবং প্লেনটিকে সামনে পিছে, ডানে বায়ে যেতে সাহায্য করবে।

নিয়ন্ত্রণ ব্যাবস্থা
    কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিটি মোটরকে সেকেন্ডে ৪০০০ বার অপ্টিমাইজ করা হবে যাতে করে প্লেনটির কন্ট্রোল, কম্পন, আওয়াজ ইত্যাদি বিষয়ে আরও উন্নতি করা যায়।

Post a Comment

'; (function() { var dsq = document.createElement('script'); dsq.type = 'text/javascript'; dsq.async = true; dsq.src = '//' + disqus_shortname + '.disqus.com/embed.js'; (document.getElementsByTagName('head')[0] || document.getElementsByTagName('body')[0]).appendChild(dsq); })();
Powered by Blogger.