বিকলাঙ্গ শব্দটিও তার জন্য কম হয়ে যায়। শুধু হাত-পা অকার্যকরই নয়, মাথাও তার উল্টো দিকে! সকলের মাথা যেমন ঘাড়ের উপরে থাকে অলিভিয়েরার ক্ষেত্রে তেমন নয়। তার মাথা ঘাড়সহ পিঠের ওপর পড়ে থাকে। এ কারণে সে সামনে থেকে দেখতে পায় না। দেখতে হয় পেছন দিক দিয়ে!
ব্রাজিলের মন্টে সান্তোতে জন্মগ্রহণকারী ক্লদিও ভিয়েরা দি অলিভিয়েরার (৩৭) দেহ দেখার পর যে কেউ অবাক না হয়ে পারেন না। তার কথা শুনলে অবাকের মাত্রা আরও বেড়ে যাবে।
সোজা পায়ে দাঁড়াতে পারে না সে, হাত দুটোও অকার্যকর। আর মাথা, সেটা দেখলেই শিউরে উঠতে হয়। অথচ সেই অলিভিয়েরাই কিনা দাবি করেন, তিনি একজন স্বাভাবিক মানুষ!
সম্প্রতি জনসম্মুখে দেওয়া বক্তৃতায় এমনটাই দাবি করেছেন অলিভিয়েরা। এর কারণও অবশ্য ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। কোনো কাজের জন্য কখনো অন্যের ওপর নির্ভর করতে চান না তিনি। সকল কাজ নিজে নিজে করার চেষ্টা করেন। সুতরাং, যে নিজের কাজ নিজেই করতে পারে তাকে তো স্বাভাবিক মানুষই বলতে হবে।
অলিভিয়েরা জানান, টেলিভিশন-রেডিও চালু, মুঠোফোনে কল ধরা ও করা, ইন্টারনেট ও কম্পিউটার ব্যবহার সব নিজেই করেন।
অথচ চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় অলিভিয়েরার বেঁচে থাকাটাই বিস্ময়কর। তার জন্মের পরই মা মারিয়া জোসেকে নিজ সন্তানকে খাবার খাওয়ানো বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তারা জানিয়েছিলেন, এই শিশু বেশি দিন বাঁচবে না।
*** ভিডিওটি দেখুন:
ব্রাজিলের মন্টে সান্তোতে জন্মগ্রহণকারী ক্লদিও ভিয়েরা দি অলিভিয়েরার (৩৭) দেহ দেখার পর যে কেউ অবাক না হয়ে পারেন না। তার কথা শুনলে অবাকের মাত্রা আরও বেড়ে যাবে।
সোজা পায়ে দাঁড়াতে পারে না সে, হাত দুটোও অকার্যকর। আর মাথা, সেটা দেখলেই শিউরে উঠতে হয়। অথচ সেই অলিভিয়েরাই কিনা দাবি করেন, তিনি একজন স্বাভাবিক মানুষ!
সম্প্রতি জনসম্মুখে দেওয়া বক্তৃতায় এমনটাই দাবি করেছেন অলিভিয়েরা। এর কারণও অবশ্য ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। কোনো কাজের জন্য কখনো অন্যের ওপর নির্ভর করতে চান না তিনি। সকল কাজ নিজে নিজে করার চেষ্টা করেন। সুতরাং, যে নিজের কাজ নিজেই করতে পারে তাকে তো স্বাভাবিক মানুষই বলতে হবে।
অলিভিয়েরা জানান, টেলিভিশন-রেডিও চালু, মুঠোফোনে কল ধরা ও করা, ইন্টারনেট ও কম্পিউটার ব্যবহার সব নিজেই করেন।
অথচ চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় অলিভিয়েরার বেঁচে থাকাটাই বিস্ময়কর। তার জন্মের পরই মা মারিয়া জোসেকে নিজ সন্তানকে খাবার খাওয়ানো বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তারা জানিয়েছিলেন, এই শিশু বেশি দিন বাঁচবে না।
*** ভিডিওটি দেখুন:
Post a Comment